আপনি যদি বাংলাদেশ একটি সরকারি চাকরি নিয়ে নিতে চান, তাহলে একটি সরকারি চাকরি নেয়ার জন্য আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করতে হয়। চাকরি নেয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম একটি প্রধান বাধা কিংবা সুযোগ হচ্ছে কোটা পদ্ধতি।
এছাড়াও সরকারি চাকরিতে যখন বেতনের হিসাব-নিকাশ আসে তখন সরকারি চাকরিতে বেতন পাওয়ার হিসাব নিকাশের ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকমের পর্যায় লিপিবদ্ধ রয়েছে।
এখানে বিদ্যমান রয়েছে বিভিন্ন শ্রেণীর বেতন পাওয়ার একটি হিসাব। সেক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণীর যে সমস্ত কর্মকর্তা রয়েছেন তারা সর্বোচ্চ বেতনের অধিকারী হবেন এবং সর্বনিম্ন গ্রেডের যে সমস্ত কর্মকর্তা রয়েছেন তারা সর্বনিম্ন বেতনের মালিক হবেন।
আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি সংগ্রহ করে নিতে পারবেন, ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী নিয়োগে কোটা পদ্ধতি সংক্রান্ত তথ্য এবং একই সাথে তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণী কর্মচারী নিয়োগে যে সমস্ত বিষয়বস্তু রয়েছে সে সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য।
কোটা পদ্ধতি আসলে কি?
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি বিদ্যমান রয়েছে। অর্থাৎ একটি নির্দিষ্ট শ্রেণীর মানুষকে সুবিধা দেয়ার জন্য কিংবা তাদেরকে এগিয়ে রাখার জন্য এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করা হয়েছে।
ব্যাপারটা এরকম যে, চাকরি প্রত্যাশীদের মধ্যে থেকে যে বা যারা প্রতিবন্ধী রয়েছেন কিংবা যে বা যারা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান রয়েছেন, তারা অন্যান্য চাকরি প্রত্যাশীদের চেয়ে এগিয়ে থাকবেন।
এছাড়াও তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়ার জন্য এই কোটা পদ্ধতি আবিষ্কার করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ আপনি যদি চাকরি নিতে চান, তাহলে চাকরি নেয়ার ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি বিদ্যমান রয়েছে।
এবং সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বিদ্যমান থাকার কারণে, বিভিন্ন শ্রেণীর লোকজন চাকরির বাজারে এগিয়ে থাকছে এবং মেধাবীরা পিছিয়ে যাচ্ছে। সে যাই হোক না কেন এটি প্রতিবন্ধীদের জন্য কিংবা অন্যান্য যে সমস্ত ফিজিক্যাল ডিসঅর্ডার ব্যক্তির বর্গ রয়েছেন, তাদের জন্য এটি খুবই প্রয়োজন।
৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী নিয়োগে কোটা পদ্ধতি
৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী নিয়োগে কোটা পদ্ধতি হিসেবে বাংলাদেশের চাকরি নিয়োগের ক্ষেত্রে যে পদ্ধতি বিদ্যমান রয়েছে, সেই সংক্রান্ত তথ্য জেনে নিতে চাইলে নিম্নলিখিত পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
উপরে যে পিডিএফ ফাইলের লিংক তুলে ধরা হয়েছে এই পিডিএফ ফাইলটি ডাউনলোড করে নেওয়ার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি এই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।
এবং উপরে উল্লেখিত যে পিডিএফ ফাইল রয়েছে সেই পিডিএফ ফাইল এর মধ্যে যে সমস্ত তথ্য বিদ্যমান রয়েছে সেগুলো বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক একটি নোটিশ এর মাধ্যমে বর্ণনা করা হয়েছে।
এছাড়াও এখানে বর্ণিত প্রায় প্রতিটি বিষয় একেবারে সহজ এবং স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, যার কারণে সকলেই বিষয়গুলো বুঝতে পারবেন।
জেনে নিন: জন্ম নিবন্ধন যাচাই অনলাইন চেক apps – জন্ম নিবন্ধন যাচাই